ইমেইল আইডি খোলার best অ্যাপস (apps) আর নিয়ম 21

ইমেইল আইডি নিয়ে আমাদের আজকের এ ব্লগ। এখানে আপনারা শিখতে পারবেন ইমেইল আইডি কী ভাবে খুলতে হয় এবং আপনি যে ইমেইল আইডি এত বেশী ব্যবহার করছেন তা আপনার জন্য কতটা সুবিধার এবং এর অন্যান্য ব্যবহার। তো আমরা আমাদের আলোচনা শুরু করছি ইমেইল আইডি নিয়ে।
আমাদের দৈনন্দিন জীবণে আমরা অনেক ধরণের অ্যাপ ব্যবহার করে থাকি। মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ, ফেসবুক ভিডিও ডাউনলোডিং অ্যাপস, ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডিং অ্যাপস, গেম অ্যাপস, ইমেইল অ্যাপস, কতই না ধরণের অ্যাপস ব্যবহার করি।
এ অ্যাপ গুলোর কোনোটি বিনদনের সাথে জরিত, কোনোটি কাজের সাথে জরিত আবার কোনোটি আমাদের একান্তই প্রয়োজন এর সাথে জরিত।
এ সব অ্যাপ গুলোর সব গুলো কারও মোবাইলের লিস্টে থাকুক আর না থাকুক ইমেইল অ্যাপতো থাকবেই। কারণ এটি একাদারে যেমন বিনোদন, প্রয়োজন তেমনি কাজের সাথে জরিত।
আর তাছারা যে কোনো কিছুর সাবসক্রিপশন কেনার জন্য বা কোনো একটা সাইটে সাবস সাবসক্রাইব করে রাখার জন্য ইউজার দের ইমেইল থাকাটা প্রয়োজন। আর জিমেইল অথ্যাৎ গুগাল মেইল ছারাতো গুগল প্লে স্টোর থেকে একজন এন্ড্রোয়েড ইউজার কোনো অ্যাপসই ডাউনলোড করতে পারে না।
আর এখন ডিজিটাল মর্কেটিং এর মর্কেটারদের সংখ্য দিনে দিনে বেরেই চলছে যার টার্গেট ইমেইল ইউজাররা। আর একজন ডিজিটাল মর্কেটার এর সেবা পেতে হলে এবং আপনার পছন্দের পণ্যের ব্যপারে এক্টিভ এবং আপডেটেড থাকতে হলে আপনার অবশ্যই একটা ইমেইল থাকা দরকার।
এমনিতেও এখন এখন এ ডিজিটাল সময়ে ইমেইল মর্কেটিং একটি পেশা হয়ে দারিয়েছে। আর আপনি চাইলে ইমেইর মর্কেটিং দিয়েও আপনার ডিজিটাল মর্কেটিং পেশা শুরু করতে পারবে আর আনেক ভালো একটা এমাউন্ট নিজের পকেটে পুরে নিতে পারবেন।
আর ঠিক এমন আরও অনেক কারণে আপনাদের বাছইাকৃত ইমেইল গুলো সম্পর্কে জানাটা খুবি জরুরি। আর সে কারণেই আমরা সেরা ইমেইল গুলো তালিকা করে তাদের পার্থক্য, কোনটির উকারিতা কী কী, কোনটি কোন কাজের জন্য সেরা তাই নিয়ে লিখেছি।
আজ আমরা আমাদের এ ব্লগে ইমেইল অ্যাপ নিয়ে কথা বলবো। আমরা এখানে তালিকা দেখাবো কিছু সেরা ইমেল অ্যাপস এর এগুলোতে কী ভাবে একাউন্ট কারবেন তাও দেখাবো।
Table of Contents
ইমেইল আইডি খোলার সেরা অ্যাপস (Apps)

প্রথমত জানা দরকার যে ইমেইল আইডি আসলে কী?
ইমেইল হলো ইলেক্টনিক মেইল। এমন মেইল যা নেটের মাধ্যম ছারা কাজে লাগানো সম্ভব না। আর ইমেইলকে অনেকে জিমেইল এর সাথে গুলিয়ে ফেলে। আসলে জিমেইল ইমেইল এর এরটি গুগল মেইল সিস্টেম।
ইমেইল ব্যবহারের মূল উদ্দেশ্য হলো মেইল রিসিভ করা আর। আমাদের অতি জানা আর পচলিত ইমেইল অ্যাপগুলো নিযে আজকে আমরা আলোচনা করবো এবং সেগুতে কী ভাবে একাউন্ট করবেন তা নিয়ে আলোচনা করবো তাছারা এদের সুবিধা অসুবিধা নিয়েওে আলোচনা করবো।
ইমেইল আইডি খোলার সেরা অ্যাপ সম্পর্কে বলতে গেলে এ বলে নিতে হয় যে ইমেইল আইডি কয় ধরণের হয়?
ইমেইল সাধারণত ২ ধরণের হয়ে:
- ওয়েব ইমেইল
- ইমেইল ক্লাইন্ট
ওয়বে ইমেইল হলো সেসব ইমেইল প্রভাইডার যারা শুধু নিজেদের ইমেইল বক্সে সো করে। আর ইমেইল ক্লাইন্ট হলো এমন ইমেইল প্রভাইডার যারা একাধিক ইমেইল সাপোর্ট করে যেমন মাইকোসফ্ট।
ইমেইল আইডি খোলার সেরা ইমেইল অ্যাপস (Apps) পার্থক্য
যেমনটা আগে বলেছিলাম ওয়েব ইমেইল অ্যাপ হলো সে ধরনেল সার্ভিস প্রভাইডার যেটা শুধুমাত্র নিজেদের ইমেইলিং অপশন ছরা অন্যগুলো সার্ভিস করে না।
আমি নিচে একটি তালিকার মাধ্যম এদের অফার করা ইউজারদের জন্য ফেসিলিটি গুলো দেখালাম যাতে আপানার খুব সহজেই নিজের ইন্টেন এর জন্য বেস্টটা বাছাই করে নিতে পারেন।
ইমেইল প্রভাইডার | স্টোরেজ | সাপোর্টেড Language | Own ডোমেন | বিশেষত্ব |
জিমেইল (Google Mail) | 15 GB | 72 | হ্যাঁ | প্রভাইডার হিসেবে সেরা |
হাবস্পোট (HubSpot) | _ | 6 | না | ইমেইল মার্কেটিং |
আউটলুক (Outlook) | 15 GB | 106 | হ্যাঁ | মাল্টিপাল ইমেইল |
সেন্ডিনব্লু (Sendinblue) | _ | 3 | হ্যাঁ | ইমেইল মার্কেটিং |
আউল মেইল (AOL Mail) | _ | 54 | হ্যাঁ | আনলিমিটেড স্টোরেজ |
ইয়াহু (Yahoo!) | 1 TB | 27 | হ্যাঁ | স্পেম ব্লকিং |
যুহ মেইল (Zoho Mail) | 25 GB/30 GB/100 GB | 16 | হ্যাঁ | হোম বিসনেস |
এখানে আমি ইমেইল ক্লাইন্ট আর ওয়েব ইমেইল উভয়েরটাই দেখিয়েছি। এখান থেকে আপনি এদেরকে পরস্পরের সাথে পার্থক্য করে নিজের জন্য বেস্ট চয়েজ বাছাই করে নিয়ে নিতে পারবে। তবে আপনাদের আরও সুবিথার জন্য আমি এখানে নিচে আর ডিটেইলে আলাপ করেছি।
আর তাছারা কোনটিতে কী ভাবে একাউন্ট করবেন তাও বলেছি। আর আপনাদের জন্য বোনাস পয়েন্ট আপমরা আপনাদের জন্য আমাদের অনলাইনথেকে রিয়েল আর প্রফেশনারের মতো টাকা ইনকামের অথবা একজন সফল Freelancer হয়ে উঠবেন তাও বলেছি। আপনারা লিংটিতে ক্লিক করে ঐ সাইটটি এক্সেস করতে পারবে।
আর হ্যাঁ আমাদের সাইটগুলো কোনো লো কয়ালিটি বা মিথ্যে ব্লগ লেখা হয় না। সুতরাং আমাদের বিস্বাস করতে পারেন।
আমি এখানে প্রত্যেকটি ইমেইর এর ব্যাখ্যা দেওয়ার সাথে সাথে এগুলোর এক্সেস লিংক এবং ডাউনলোড লিংক প্লাস কোনটিটে কী ভাবে একাউন্ট করবেন তাও বলেছি।
ব্লগটি পুরো পড়ে তারপর অ্যাপ গুলোতে একাউন্ট করুন। নয়তো মূল বিষয়গুলো না জানার কারণে সমস্যায় পড়তে পারেন।
১. জিমেইল (Gmail App)
জিমেইল বা গুগল মেইল একদম ফ্রিতে ব্যবহার করা যায়। তবে যারা চায় তারা এ ইমেইল সার্ভিস টি আপগ্রেড করে নিত পারবে। আর এ আপগ্রেড এর পর আপনি আপনার স্টেরেজ বাড়াতে পারবে। মূলত ফ্রি ভার্সনে আপনি ১৫ জিবি ফ্রি স্টোরেজ পাবেন।

জিমেইল বা গুগাল মেইলএর সুবিধা:
- এটা যে কোনো ডিভাইস থেকে এক্সেস করা যায়
- পাঠানো ইলেইল কেন্সেল করা যায়
- ইমেইর ফরওয়াডিং
- পাওয়ারফুল সার্চ
- টু স্টেপ ভেরিফিকেশনের ফিচার আছে
- মাল্টিপাল কিওয়ার্ড সটকাট সপোর্ট করে
- অফলাইনেও ইউজ করা যায়
জিমেইল বা গুগল মেইল এর অসুবিধা:
- ডিমেইল খুব স্লো লডিং করে
- ভিন্ন রকমের লেবেল আর ফোল্ডার মেনেজ করাটা একটু ঝামেলা হয়ে দারায়
জিমেইল আইডি এর ফরমেট: example@gmail.com
কিছু সংখ্য থাকতে পারে কারণ প্রত্যেকটা জিমেইলই ইউনিক থাকে। আপনি রাসেল দিয়ে খুললে অন্যজন রাসেল দিয়ে খুললে তার নামের শেষে 1 দেখাবে।
ওয়েব সাইট এর লিংক উপরে টাইটেল এ জিমেইল এ দিয়ে দিয়েছি।
২. হাবস্পোট (HubSpot App)
শুরুতেই বলে নেই হাবস্পোট অ্যামেরিকার একটি ফেমাস প্রগ্যাম। এটি ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য কাজ করে। এটি ডিজিটাল মার্কেটিং এর সব ধরণের টুল অফার করে। তবে এর বিষেশত্ব হলো এর ইমেইল মার্কেটিং প্রগ্যম।
হাবস্পোট কোনো সাধারণ ইমেইর অ্যাপ বা সার্ভিস না। হাবস্পেট হলো একটি ডিজিটাল মার্কেটিং টাইপ এর অ্যাপ। হাবস্পোট অফার করে আপনাদের ইমেইল মার্কেটিং এর অ্যাপ। হাবস্পোট অ্যাপটি ডিজিটাল বিসনেসম্যানেদের জন্য অত্যন্ত কার্যকরি।

একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর ইমেইল সার্ভিসটি নিজেদের কাস্টমারদের সাথে যুক্ত থাকাতে কাজে লাগায়। হাবস্পোটের প্লেন থেকে আপনি আপনার ল্যাভেল আপডেট করতে পারবেন। আর এর জন্য আপনাকে নিজের পকেটের টাকা খরচ করতে হবে।
হাবস্পোটের (HubSpot) এর সুবিধা:
- ইমেইল কম্পাইজন এর দ্রুত ড্রপটিং
- প্রফেশনালদের মতো কম্পাইজন তৈরি করতে পারবেন এবং যে কোনো ডিভাইসে পিভিউ দেখতে পারবেন
- এর আছে ইজি টু ইউজ আর ড্রাগ আর ডপ পদ্বতি
- আপনার ইমেইল গুলো কে পার্সনালাইজ করতে পারবেন আবার কম্পাইজনের সিডিওল তৈরি করতে পারবেন
- এটি আপনাকে দিবে ডিটেইল্ড এনালাইসিস
হাবস্পোটের (HubSpot) এর অসুবিধা:
- এটা শুধু ইমেইল সার্ভিসই প্রভাইড করে না বরং ইমেইল মার্কেটিং এর সার্ভিসও প্রভাইড করে যার কারণে এটা খুব এক্সপেনসিভ
স্টেনডিনব্লু (Sendinblue) ইমেইল ফরমেট: ——-
৩. আউটলুক (Outlook App)
আউটলুক মাইকোসপ্টের একটি ডেভোলপমেন্ট। মাইকোসফট আউটলুক আউটলুক আপনাতে আপনার ইয়াহু মেইল, জিমেইল এই সব ধরনেল ইমেইল এর এক্সেস দিবে। আর তাছারা আউটলুক আকটা খুবি ইজি টু ইউজ প্রগ্যাম যার ইমেইল এ মাউস রেখে বাম বাটনে ক্লি করলে সব ধরণের অপশন দেখতে পাবেন।
মাইকোসফট আউটলুকে আপনি নিজের প্রয়োজন অণুসারে প্লেন কিনতে পারবেন। মাইকোসফট আউটলুক অফার করে দুইটি প্লেন।

আউটলোক এর অ্যাপটি আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারবে। আমি লিংক দিয়ে দিয়েছি Outlook App এ। Outlook App এ ক্লিক করেই আপনি চলে যাবেন গুগল প্লে স্টোরে।
আউটলুক (Outlook) ইমেইল এর সুবিধা:
- ভুল করে কোনো ইমেইল ডিলিট করে দিলে তা আবার রিকাভার করা যায় আউটলুকে
- ভিবিন্ন ধরণের এড ইন সপোর্ট করে
- এটা ইউজার কে সাহায্য করে রিয়েল ইমেইল আইডি লুকিয়ে ফেক ইমেইল আইডি সো করতে
- ইমেইল এর অটমটিক অরগানাইজেশন হয়
- আই ও এস আর এন্ড্রোয়েড ডিভাইস সাপোট করে
- স্কাইপ আর আউটলুক ক্যালেন্ডার এর ইউজ
আউটলুক (Outlook) ইমেইল এর অসুবিধা:
- কিছু কিছু সময় এটা লোডিং এর জন্য অনেক সময় নেয়
আউটলুক (Outlook) ইমেইল আইডি ফরমেট: example@outlook.com or example@hotmail.com
৪. সেন্ডিনব্লু (Sendinblue App)
স্টেনডিনব্লু (Sendinblue App) এর কোনো সফ্টওয়ার ভার্সন নেই। আপানার এর ওযেব ভার্সনেটি কাজে লাগাতে পারবেন। স্টেনডিনব্লু (Sendinblue) তাদের ফ্রি প্লেন আপনাদের অফার করে। তবে আপনি চাইলে তাদের পেইড ভার্সনটি কিনে ব্যবহার করতে পারবেন।

স্টেনডিনব্লু (Sendinblue) একটি ডিজিটাল মার্কেটিং প্রগ্যাম যেটির মাধ্যমে আপনি আপনার কাস্টমারদের সাথে যুক্ত থাকতে পারবেন। এত আপনি আপনার মস মতো টেম্প্রেলেট লাগাতে পারবেন। আর এখানে আনি সুযোগ পাচ্ছেন প্রফেশনাললি ইমেইল সাজাতে বা বানতে।
স্টেনডিনব্লু (Sendinblue) ইমেইল এর সুবিধা:
- এটি এর ইউজারদের ড্রাগ এন্ড ড্রপ আপশন এভেলাভল করে রেখেছে যার কারণে আপনি আপনার ব্যান্ডকে আরও ফুটিয়ে তুলতে পারবেন
- এটিটে একটি এডবেন্সমেন্ট ফিচার আছে যার সাহায়ে আপনি আপনার কন্টেক্ট মিডিয়াম এ থেকে পাঠানো ইমেইলে এড করতে পারবেন
- এখানে স্টেনডিনব্লু (Sendinblue) এর ব্যবহারকারীরা আনলিমেটেড কন্টেক্ট এর গুপ করতে পারবে
স্টেনডিনব্লু (Sendinblue) ইমেইল এর অসুবিধা:
- এটির অন্যসব টুল থেকে বেশী এক্সপেনসিভ
স্টেনডিনব্লু (Sendinblue) ইমেইল ফরমেট: ——-
৫. আউল মেইল (AOL mail)
আমেরিকার আই এস পি প্রভাইডার ভেরিজন এ আউল ইমেইল সার্ভিসটি শুরু করে। এটাকে এইম মেইলও বলা হয়। এটা ইউজারকে ভিন্ন ভিন্ন থিম বাছাই করতে এলাউ করে।

এর বিশেষত্ব হলো যে আউল থেকে একজন ইউজার চাইলে এর কন্টেন্ট সি এস ভি, টেক্সট, আর এল ডি আই এফ ফরমেতেটে ইম্পোট করে নিতে পারে।
আউল মেইল (AOL mail) ইমেইল এর সুবিধা:
- এখান থেকে আপনি পাঠানো ইমেইল ক্যান্সেল করতে পারবেন। আপনি এটা করতে পারবেন শুধু মাত্র আন্য আউল ইউজারদের ক্ষেত্রে।
- আপনি চাইলে সেটিং কাস্টমাইজ করতে পারবেন
- এটা ভাইরাসে থেকে প্রটেকশন দেয়
- স্পিল চেকএর সুযোগও এতে আছে
- এটা ব্রাউজার এ সাউন্ড এলার্টের অপশন অফার করে
আউল মেইল (AOL mail) ইমেইল এর অসুবিধা:
- অনেক এড আসে
- আপনার লোকাল ফাইল আপনি এটাচ করতে পারবেন কিন্ত অনলাইন থেকে ফাইল এটাচ করতে পারবেন না।
আউল মেইল (AOL mail) ইমেইল ফরমেট: example@aol.com
৬. ইয়াহু (Yahoo! App)
ইয়হু হলো একটি সার্চ পোটার্ল এবং একটি সার্চ ইন্জিন। এটা পাবলিশ করা হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। এটি অনেকটা গুগলের মতোই যেমন গুগাল একটি সার্চইন্জিন আবার ইমেইল সার্ভিস প্রভাইডার।

এটা প্রভাইড করে মেইল সার্ভিস, নিউজ, ইয়হু গ্রোপ। ইয়াহু মেইল এর একটি অসাধারণ বৈশিষ্ট হলো এর স্পেন ব্লকিং কেপাবোলিটি। এটা অন্য সব ইমেইল সার্ভিস প্রভাইডিং অ্যাপ থেকে অনেকটা ভালো স্টোরেজ এমাউন্ট অফার করে।
ইয়াহু (Yahoo! App) ইমেইল এর সুবিধা:
- অসাধারণ স্পেম ফিল্টারস
- ইমেইজ, ভিডিও, এবং ডকুমেন্ট যেগুলো পাঠানো হয়েছে বা রিসিভ করা হয়েছে সেগুলি খুজে বেরকরাটা খুবি সহজ
- এটা আপনাকে কি ইনফরমেশন খুজতে সাহায্য করে ইনবক্সেথেকে
- এটা আপনাকে এলাউকরে ৫০০ ডিসপোসেবল এড্রেস আপানর পার্সোনাল ডাটা নেওয়া ছারা
- কন্টেকস ফাইল থেকে, ফেসবুক থেকে, গুগল থেকে অথবা আউটলুক এর একাউন্ট থেকে ইম্পোস করতে দেয়
- এটা আপনাকে আপনাকে এলাউ করে এক্টার্নাল ইমেইল একাউন্ট থেকে ইয়াহুতে কনেক্ট করা
- সেন্ডারদের ব্লক করার অপশন এভেলাভল
- ইজি টু ইউজ ইয়াহু ক্যালেন্ডার
ইয়াহু (Yahoo! App) ইমেইল এর অসুবিধা:
- যুদি অন্যগুলোর সাথে কম্পেয়ার করা হয় তবে এর কিছু রুল আর ফিল্টারস আছে
- কোনো ফাইল এটেচ করতে চাইলে আপানার ফাইলটি আপনার ডিভাইসে থাকতে হবে। কারণ ইয়াহু অনলাইন থেকে ফাইল এটেচমেন্ট সাপোর্ট করে না
- এতে ইন বক্স এড সো করে
ইমেইল আইডির ফরমেট: example@yahoo.com
৭. যুহ মেইল (Zoho Mail App)
যুহ মেইল ছোট বিজনেস এর জন্য অথবা হোম বিজনেস এর জন্য অনেক ভালো কাজ করে। যুহ মেইল এ পারপোজেই তৈরি করা হয়েছে।

আপনি চাইলে যুহ ব্যবহার করতে পারবেন আপনার পার্সনাল বিজনেস এর জন্য আবার ব্যক্তিগত ব্যবহার এর জন্যও। যুহ মাইগ্রেশন টুল সুযোগ রাখে খুব সহজে জি সুট এবং অফিস 365 থেকে যুহ মেইল এ যাওয়ার। এটা খুব সহজে অন্য সব যুহ মেইল অ্যাপস এর সাতে কনেক্ট হতে পারে।
যুহ মেইল (Zoho Mail ) ইমেইল এর সুবিধা:
- এর এক্সপেনস ট্রেকার আছে
- এটা আপনার জন্য অন্যকে ট্যাগ করার আর ফাইল শেয়ার করার অপশন রাখে
- এটা আপনাকে নিজের রুল তৈরি করার সুযোগ দেয় আন্য সব রুল মেনেজ করার জন্য
- এর সার্চচার এডভেন্স
- ইমেইল ডিলিট করা এবং আর্চিভ করা যায় বার্ল্কএ
- শুধু মাত্র একটি রাইট ক্লিক এ আপনি সে ইমেইল সেন্ডার এর সব ইমেইর পেয়ে যাবেন
- এটা এড ফ্রি
- এটা এন্ড্রোয়েড আর আই ও এস থেকে এক্সেস করা যায়
- সহজ এবং পরিষ্কার ডিজাইন
- ৫০ টিরও বেশী কিবোর্ড সর্টকাট
যুহ মেইল (Zoho Mail ) ইমেইল এর অসুবিধা:
- সোসাইল মিডিয়ার কন্টেক ইম্পর্ট করার কোনো সুযোগ নেই
- এটা ছোট বিজনেস এর জন্য তৈরি করা হয়েছে
ইমেইল আইডির ফরমেট: example@zoho.com
ইমেইল আইটি খোলার নিয়ম জানার জন্য আমাদের এ ব্লগটি পড়ুন : ইমেইল আইডি খোলার নিয়ম ব্লগটিতে উপরের সবগুলেতে ইমেইল খুলে দেখিয়েদিয়েছি।
ইমেইল ছারাও আরও নিত্য প্রয়োজনীয় অ্যাপ সম্পর্কিত ব্লগ
আমাদের এ সাইট থেকে আরও পড়ুন-
- ১০০% রিয়েল অ্যাপ ব্যাবহার করে অনলাইন থেকে কী ভাবে আয় করবেন
- দেশের সেরা আর চলমান মোবাইল ব্যাংক অ্যাপস
ইমেইল মানে কি?
ইমেইল (e-mail) মানে হলো ইলেক্টিক মেইল। এমন এক ধরণের চিঠি যা বৈদুতিক মাধ্যমে চালনা করা হয় যা ইন্টারনেট বা ডাটার মাধ্যমে এক্সেক করা যায়।
ইমেইল আর জিমেইল কী এক?
ইমেইল আর জিমেইল এক নয়। ইমেইল বলতে পুরো মেইল পদ্বতি যা বৈদুতিক মাধ্যমে চলে তাদের সব বুঝায়। আর জিমেইল মানে ইমেইল এর একটা সার্ভিস প্রভাইড বুঝায় যেটার প্রভাইডার এর নাম অণুসারে এর নাম জি মানে গুগল মেইল।
ইমেইল কী এস এম এস এর মতো?
ইমেইল সাধারণ এস এম এস থেকে অনেক ভিন্ন একটা বিষয়। ইমেইল হলো এক প্রকার মাল্টিমিডিয়া পদ্বতি। এস এস এস হলো short message service আর ইমেইল হলো Electronic mail অথ্যাৎ বৈদুতিক চিঠি।