অনলাইন ইনকাম apps গাইড 21

অনলাইন ইনকাম নিয়ে আমাদের আজকের এ ব্লগ। এ ব্লগটির মাধ্যমে আমরা কথা বললো এমন সব ভালো একটা সময় ধরে চলে আসা অ্যাপস নিয়ে যেগুলো থেকে আপনি আয় করে নিতে পারবেন খুব সজজে। সুধু আপনাকে অনেকটা ধৈয্য ধরতে হবে। কারণ কোনো কিছুই হুট করে করেফেলাটা কখনই সম্ভ না। আমাদের এ পুরো ব্লগটি পড়ে দেখুন আমি নিশ্চিত আপনি ধৈয্য ধরে কাজ করলে ঠিকি ভালে ইনকারম করতে পারবেন।
সময়ের কালক্রমে প্রযুক্তির উন্নয়নে সাথে তাল মিলিয়ে চলতে চলতে আমরা এখন একটা ডিজিটাল সভ্যতায় এসে পৈছেছি। এমন নয় যে প্রযুক্তি ছিল না, প্রযুক্তি ছিল তবে এতটা উন্নত ছিল না। বর্তনমান এর প্রযুক্তি গুলো এতই এডভান্স যে এখন যে ব্যাপারটা কেউ কল্পনাও করে নি তাও সম্ভব হয়ে উঠেছে। একটা সময় আনলাইন থেকে ইনকাম কথাটা ভাবাই যেত না। কিন্তু আজ এটা হচ্ছে এবং বাংলাদেশর বিশীরভাগ যুবকই এখন অনলাইনে কাজ করে স্বালম্ভী হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশ ICT (information and communication technology) এর একটি জরিপ থেকে জানাযায় যে বাংলাদেশের মোট ৬ লক্ষ ৫০ হাজার জন লোক আনলাই ইনকামের সাথে জরিত। যাদের মধ্যে প্রায় ৫ লক্ষ নিয়মিত এক্টিভ কাজ চালাচ্ছে। অবশ্য আমি আমার এ ব্লগে শুধু অনলাইন ইনকাম apps এর সম্পর্কে আলোচন করবো। আর আপনারা যদি অনলাইনে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে একান্তই আগ্রহি হয়ে থাকেন তবে আমাদের সাইট মাই বিডি ব্লগ ডট কম এ যেতে পারেন।
কারণ আমরা আমাদের ঐ সাইট এ অনলাইনে কী করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পাবেন তাও আবার সহজ আর ছোট কাজ গুলো দিয়ে তাই নিয়ে আলোচনা করেছি। ফ্রিলানসিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ব্লগিং, আরও অনেক কিছু।
আজ আমারা কথা বলবো এ রকম কিছু apps নিয়ে যেগুলি তাদের ইউজারদেয় ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে, অথবা মাস্টার কার্ড এবং ভিসা কার্ড এর মাধ্যমে তাদের পেমেন্ট করে থাকে আর পেপাল থাকলেও ততটা বাধাবাধ্যকতা নেই ব্যাবহার এর যার জন্য যারা অনলাইন থেকে আয় করতে চান তাদের জন্য এটা একটা অসাধারণ ব্লগে হতে যাচ্ছে।
Table of Contents
অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট
আমরা যারা বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম নিয়ে আগ্রহি এবং কোনো প্রকার অর্থ খরচ করা ছারাম আনলাইন ইনকাম শুরু করতে চান তাদের জন্য রয়েছে অনলাইন রিসেলিং প্রগাম। এ অ্যাপ গুলোর তে কাজ করে আপনি বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। বাংলাদেশের অনলাইন রিসেলিং প্রগাম এর জন্য জনপ্রিয় কিছু এপ এর নাম আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
আপনি এ সবগুলো অ্যাপই গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
১. ShopUp

বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান রিসেলিং app হলো ShopUp. এ অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি বিনাকোনো পেকেটিং এবং সিপিং এর ঝামেলা ছারা পোডাক্ট বিক্রয় করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন অনলাইনে থেকে। আপনার কাজ হলো ShopUp এ একাউন্ট করে এর পণ্য গুলোর রিসেলিং আপশনথেকে নিজের লিংক কালেক্ট করে তা প্রমোট করা আপনার আন্তিয় সজন, প্রিয়জন, বন্ধু বান্ধব দের সাথে। আপনি চাইলে বাইরের লোকদের সাথেও শেয়ার করতে পারবেন।
যাতে করে তাদের মধ্যে কেউ আপনার লিংক থেকে কিছু নিতে তো আপনি নিজের লাভাংশ পাবেন। ShopUp অ্যাপ এ লাভাংশ আপনি নিজেউ নিজেরটা বানিয়ে নিতে পারবেন। কারণ তাদের নিয়ম হলো কোনো পণের দাম আগে থেকেই দেওয়া থাকে এবং স্টোই নিদিষ্ট। যিনি রিসেলার তাকে একটা অপশনে নিজের ডিমান্ডের এমাউন্ট বসাতে বলা হয়।
যার মনে ধরুন কোনো প্রোডাক্ট এর মূল্য ১৯৫ টাকা এবং পডাক্টটি হলো একটি কসমেটিক জাতিয় জিনিস। আপনি প্রোডাক্ট বাছাই করলেন আর আপনার কাছে তারা প্রোডাক্টর মূল্য বসাতে বললো যাতে তাদের সীমানা হলো ১৯৬ থেকে ৩০০ পযন্ত যেকোনো এমাউন্ট। আর আপনি লেখে দিলেন ২৫০ টাকা। মনে করুন আপনার প্রোডাক্ট বিক্রিও হয়ে গেল ২৫০ টাকা দিয়ে।
যার মানে ShopUp পণ্যটির ১৯৫ টাকা রেখে বাকি ৫৫ টাকা আপনার একাউন্টে পাঠিয়ে দিবে। সুতরাং আপনার লাভ আপনার হাতে।
বর্তমানে ShopUp অ্যাপটিতে এর রিসেলাররা প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকারও বেশী করে ইনকাম করে অনলাইন থেকে। কোনো প্রকার প্ররিশ্রম ছারা আনলাইনে বাসায় বসে একটা মোবাইল সাথে নিয়ে। আপনিও চাইলে হয়ে যেতে পারবেন ShopUp রিসেলার। এটা কোনো কঠিন কাজ না।
গুগল প্লে স্টের থেকে ডাউনলোড করে নিয়ে ShopUp অ্যাপটি তার পর একাউন্টকরে শুরু করেদিন আপনার রিসেলিং আর অনলাইন থেকে ইনকাম। ShopUp আফার করে ১,০০,০০০+ হোল সেল অনলাইন পডাক্ট তাও আবার মার্কেটের নতুন আসা পডাক্ট।
ShopUp এর একটা ভালো বৈশিষ্ট হলো এটিতে আপনি ফিল্টার ব্যবহার করে আপনার পণ্যের কালার কম্বিনেশন বুঝে নিজের প্রডাক্ট কিনতে পারবেন। এবং কাস্টমার দের অফার করতে পারবেন। তাছারা আপনারা চাইলে ShopUp এর ওয়েব ভার্সনও ব্যবহার করতে পারবেন।
২. Daraz

Daraz বাংলাদেশের সবথেকে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস। যেখানে আছে মিলিয়নেরও বেশী প্রডাক্ট। ডারাজ এ আপনি একজ রিসেলার নয় এ বিশাল প্লাটফরম আপনাকে সুযোগ দেয় তাদের সেলারদের মধ্যে একজন হওয়ার।
Daraz এর যে লিংক আমি টাইটেল এ দিয়েছি সেটি আপনাকে সরাসরি Daraz এ নিয়ে যাবে না বরং এটি আপনাকে Daraz সেলার পয়েন্ট এ নিয়ে যাবে।

একজন সেলার হিসেবে জয়িন করা যার মানে আপনি চাইলেই হয়ে যেতে পারবেন Daraz এর একজন অনলাইন সেলার। আর শুরু করে দিতে পারবেন আপনার অনলাইন সেলিং জারনি আর শুরু করে দিতে পারবেন ইনকাম করা অনলাইন থেকে।
যেহেতু এটা রিসেলিং না তাই এখানে সবচেয়ে বড় সমস্যটা হলো আপনার পণ্য আপনাকে পেকটিং করে দিতে হবে। যুদিও Daraz আপনার জন্য নিজেদের লগোওয়ালা পেকেটিং এর সুযোগ রাখে তবুও আপনাকে একটু খাটতে হয়।
আপনি খুব ভালো ডিজাইনের ডিজাইনের কাপড় তৈরি কারতে পারেন, আপনি চাইলেই আপনার কাপড় বিক্রির ব্যবসা শুরু করেদিতে পারবে। তাছারা আপনি চাইলে এখানে গুগল প্লে গিফ্টকার্ড এর ব্যাবসাও আপনি শুরু করে দিতে পারবে। তবে হ্যাঁ আপনি যে পণ্যই বিক্রি করেন না কেন অবশ্যই আপনার পণ্যগুলো হতে হবে মান সম্মত আর ভালো। যেকোনো পণ্য রেখেদিলেই হবেনা। কারণ Daraz তার সিকিউরিটি শক্ট করে রেখেছে।
একটি পণ্য যা কেউ আপনার কাছথেকে কিনল আর সেটা তার অর্ডার করা পণ্যের থেকে ভিন্ন, ক্রেতার থেকে রিপোর্ট আসার সাথে সাথে আপনাতে ক্রেতার মানি ব্যাক করে দিতে হবে।
আপনার খুব সহজে গুগল প্লে স্টোর থেকে Daraz অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আমি লিংক উপরে টাইটেল এ দিয়ে দিয়েছি টাইটেলে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনি গুগল প্লে স্টোরে চলে যাবেন।
নোট: এখানে আপনি একটা সমস্যাতে পড়ে যেতে পারেন আর সেটা হলো Daraz এন্ড্রোয়েড এর 10 ভার্সন ছারা সাপোট দেয় না। এ ক্ষেত্রে আপনারা Daraz এর ওয়েব ভার্সন ব্যবহার করত পারবেন।
Daraz ওয়েব ভার্সন এ আপনি অনেক ধরণের সমস্যায় পড়েযেতে পারেন। কারণ Daraz অ্যাপ এ যে সুযোগ সুবিধা গুলো থাকে তার বেশীর ভাগই ওয়েব ভার্সন এ থাকে না।
৩. Monisho

Monisho অ্যাপটি একসাথে রিসেলিং এবং সেলিং দুইটিিই সাপোর্ট দেয়। এখানে আপনি রিসেলার হিসেবেও ইনকাম করতে পারবেন অনলাইনে আবার একজন সেলার হিসেবেও ইনকাম করতে পারবেন অনলাইনে এ অ্যাপটি থেকে। অ্যাপটির ডাউনলো ৫০,০০০+ এবং রেটিংসও যথেষ্ঠ ভালো।
ওদের নিজেদের ওয়েবসাইটও আছে যেখানথেকে আপনি একজন সেলার হিসেবে জয়িন করে আপনার নিজের ব্যাবসা শুরু করে দিতে পারবেন।
তারা দাবী করে তারা বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান সেলিং এবং রিসেলিং প্লাটফরম। এবং তারাই বাংলাদেশের প্রথম রিসেলিং অ্যাপ।
Monisho অ্যাপ এ জয়িন করার জন্য আপনাকে Monisho অ্যাপটি ডাউলোড করে নিতে হবে আপনার ফোনএ এবং তার পর তাতে একাউন্ট করতে হবে। একাউন্টে জয়িন করবেন যুদি নিজের পণ্য কিক্রয় করতে চেয়ে থাকেন তবে as a seller আর যুদি নিজের পণ্য নেই আপনি অন্যের পণ্য বিক্রি করে অনলাইন ইনকাম করতে চান তবে as a reseller. Monisho এর ওয়ের ভার্সন এর লিংক এখানে দিয়ে দিলাম। আপনারা চাইলে নিজেরাই গিয়ে দেখে আসতে পারেন।
এভাবে আপনি আনলাইনে দেশীয় সব রিসেলিং অথবা সেলিং এপ এর সাহায্যে একটা বড় অনলাইন থেকে ইনকাম করা এমাউন্ট আপনার পকেটে নিয়ে নিতে পারবেন বিকাস অথবা অন্য যেকোনো দেশীয় মোবাইল ব্যাংক এর মাধ্যামে। বিশেষ করে ছাত্র ছাত্রীদের জন্য রিসেলিয় বর্তমানে আনেক ইমপরটেন্ট ভেলু রাখতে পারবে।
অনলাইন ইনকাম অ্যাপ (Apps)
অনলাইন ইনকাম অ্যাপ প্রায় আজ কাল কমবেশী সবাই খুজে থাকি। আর যখন এটি লেখে গুগলে সার্চ দেই তখন সামনে আসে হাজার হাজার রেজাল্ট। কোনো ভাবেই এটা বোঝা সম্ভব নয় যে কোনটা ভালো আর কোনটা খারাপ। আর তাছারা বর্তমানে স্কেমারদের সংখ্যা অনেক। যেহেতু কম বেশী সবাই অনলাইন ইনকাম এর প্রতি আগ্রহি আর এরই সুযোগ নেয় স্কেমাররা। বিশেষ করে পি টি সি সাইট গুলোতে এদের বেশী দেখাযায়।
এক্ষে আপনার করণীয় হলো এদের থেকে দুরে থাকা। এমন সব অ্যাপ এ কাজ করা যেগুলো কয়েক বছর ধরে চলে আসছে আর পেমেন্ট করছে।
আমি এ টপিক এর ভিতরে এমন কিছু অ্যাপ সম্পর্কে যেগুলো সাধারণত বিকাশে পেপেন্ট করে না কিন্তু অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য অসাধারণ। এখানে দেখার বিষয় হলো এগুলো হয় ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যামে নয় ব্যাংকের কার্ড অবশ্যই সেগুলো ইন্টারন্যেশনাল কার্ড ভিসা অথবা মাস্টার কার্ড।
আমি যে অ্যাপ গুলো ব্যাপারে আলোচনা করবো সেগুলো হলো ফটোগ্রাফিক অ্যাপস। আমি এখানে মাত্র তিনটি অ্যাপ নিয়ে বলবো।
১. 500px

500px এর Headquarter চাইনাতে। এটি লন্চ করা হয়েছিল ২০০৯ সালের অক্টোবরে ৩১ তারিখে। যার মানে দারায় আজ থেকে প্রায় ১১ বছর আগে। গত ১১ বছর ধরে এটি চলছে সফলতার সাথে। সুতরাং এতা কতটা বিশ্বস্ত তার কোনো প্রশ্নই উঠে না।
500px একটি ফটো সেলিয় অ্যাপ যার সাহায্যে আপনি আপন তোলা ছবি সেল দিতে পারবেন। বেশির ভাগ ফটো সেলিং অ্যাপএ পেমেন্ট করে থাকে পেপাল দিয়ে। আর যেহেতু বাংলাদেশে পেপাল সাপোর্ট করে না সেহেতু সে অ্যাপগুলো যত ভালোই হোক না কেন আমাদের জয়িন করাটা কোনো মাইনে রাখেনা।
500px এমন নয়। এর পেমেন্ট লিস্টে পোপাল আছে ঠিকই কিন্তু এখানে পেপারে তেমন বাধাবাধ্যকতা নেই। আপনি এই অ্যাপ এ যেকোনো ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংক একাউন্ট ব্যাবহার করতে পারবেন। এখানে আপনি ওয়ার ট্রান্সফার এর মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
এখন ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংক কোথায় পাবেন। পাইওনিয়ার একটি ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংক আর এটা বাংলাদেশ সাপোর্টেড যার কারণে আপনি পাইওনিয়ারে একটা একাউন্ট করে খুব সহজেই এটা থেকে আপনার ইনকারম নিয়েনিতে পারবেন। আপনার আনলাইনে ইনকামের ক্ষেত্রে এ অ্যাপটি আপনাকে অনেক সাহায্য করবে।
এখানে একাটা কথা হলো নিজে দেওয়া ফটোটি লাইসেন্স করার কথা ভুলবেন না। কারণ এখানে ফটো লাইসেন্স না করলে আপনার ফটো তারা কিছু দিনপর রিমুভ করে দিবে।
আপনারা চাইলে 500px ওয়েব ভার্সন ব্যবহার করতে পারবেন। আমার মতে অ্যাপ থেকে বেশী ভালো হয় ওয়েব ভার্সন যুদিও অ্যাপ এর সাইজ মাত্র 26 এম বি।
500px আপনি পেয়ে যাবেন আপনার এন্ড্রোয়েড এর জন্য আবার আই ও এস এর জন্য। আর পিসির জন্য তো ওয়েব ভার্সনতো আছেই।
২. Foap

Foap একটি অনলাইন ফটো সেলিং প্লাটফরম। এখানে আপনি আপনি আপনার ফটোকে ইচ্ছেমতো কাস্টমাইজ করে Foap এ আপলোড করে দিতে পারবেন। আর যুদি সেটা কারও পছন্দহয় আর সে সেটা কিনে তবে এখানে আপনার লাভ। Foap যে পেমেন্ট ম্যাথোডটি সাপোর্ট দেয় সেটি হলো মাস্টারকার্ড, ভিসাকার্ড আর পোপাল।
এখানথেকে আপনি আপনার নিজের পেমেন্ট এর জন্য যে কোনো একটা বাছাই করে নিতে পারবেন।
Foap এর একটা বিশেষত্ব হলো এতে কোনোপ্রকার লাইসেন্স করা লাগে না 500px এর মতো। Foap এ আপনি কোনো প্রকার লাইসেন্ট ছারাই নিজের ফিল্টার করা ফটো গুলো ব্রিক্রিক রেদিতে পারবেন।
Foap এ আপনি খুব সহজে for creators থেকে sell your content অপশনটি বাছাই করে আপনি তাদের মিশনে জয়িন করে নিতে পারবেন। আর এ থেকেই আপনি আপনার Foap এ আপনার অনলাইন ইনকাম এর যাত্রা শুরু করে দিতে পারবেন।
আপনি Foap ডাউলোড করে নিতে পারবেন খুবসহজে আপনার এন্ড্রোয়েড এর জন্য আবার এটা আই ও এস এর জন্যও এভেলাভল আছে। সুতরাং যে ডিভাইসের জন্য চাইবেন সেই ডিভাইসের জন্য আপনি Foap নিয়েনিতে পারবেন। পিসিতে ব্যবহার এর ক্ষেত্রে Foap ওয়েব ভার্সন নিয়ে কাজ করতে পারবেন।
৩. Shutterstock Contributor

Shutterstock Contributor এমন একটি অনলাইন ফটো সেলিং প্রগ্যাম যেখানে আপনি আপনার ফটোগুলো বিক্রি করেদিতে পারবেন আর নিয়ে নিতে পারবেন আপনার ফটো বিক্রকরে আনলাইন ইনকাম। এটি লন্চ করা হয়েছিল ২০০৩ সালে আর এখন ২০২১ সাল। ২০০৩ সাল থেকে এখন পযন্ত এরা ১ ব্রিলিয়ন এরও বেশী পেমেন্ট করেছে এর ইউজার দের। যার মানে গত ১৮ বছার ধরে এটি চলছে আর এখনও সেই একই ভাবে পেমেন্ট করে আপসছে।
আপনি Shutterstock Contributor থেকে অনলাইন ইনকাম করতে চাইলে আপনাতে একজন কন্টিভিউটার হিসেবে জয়িন করতে হবে। আর জয়িন করার পর আপনার পেমেন্ট ম্যাথোড দিতে হবে।
এখানে একটা মজার বিষয় হলো এটি Skrill সাপোর্টেড। আর Skrill যা কীনা পেপালো মতোইকাজ করে আমাদের দেশে একবছর আগে এসেছে অফিসিয়াললি। সুতরাং এখানথেকে পেমেন্ট নিতে হলে আপনাকে কোনোপ্রকার বেগ পেতে হবে না। তাছারা এখানে আপনি ভিবিন্ন ব্যান্ড এর জন্য পযেক্ট করে দিতে পারবে এরং এর বিনিময়ে আপনার অনলাইন থেকে কারা ইনকাম নিয়ে নিতে পারবেন। এখানে আপনি পেয়ে যাবেন ব্রিলিয়ন ব্রিলিয়ন গ্লোবাল ক্লাইন্ট যাদের ডিমান্ড অণুসারে ফটো সেল করে আপনি আপনার ইনকাম নিয়ে নিতে পারবেন আনলাইন থেকে।
এখানে আরেকটা বিষয় হলো এখানে আপনি রেফার করেও ইনকাম করতে পারবেন অনলাইন থেকে। যার মানে আপনি সে সকল নতুন কন্টিভিউটরের জন্য কিছু লাভাংশ পাবেন যেটা আপনি আপনার Skrill একাইউন্ট এর মাধ্যমে নিজের ব্যাংকে নিয়েনিতে পারবেন।

আমি এন্ড্রোয়েড এবং আই ও এস এর জন্য Get the contributor app এর মাধ্যমে লিংক দিয়ে দিলাম। আপনার এটাতে ক্লিক করার সাথে সাথে একটি পেইজে চলে যাবেন আর সেখানথেকে আপনার ডিভাইস অনুসারে এপটি ডাউনলোড করে নিবেন।
এখানে দেখানো প্রত্যেকটি ফটো সেলিং অ্যাপগুলো ওয়েব ভার্সন এ যে সুবিধা গুলো পাবেন সে গুলো অ্যাপগুলোতে নাও পেতে পারেন। তাই আমি সাজেস্ট কররো আপনার ওয়েব ভার্সন ব্যবহার করুন।
অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে
মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম এর ক্ষেত্রে যেটি সবচেয়ে বেশী সাজেস্ট করা হয় সেটি হলো ইউডিউব।

আনলাইন থেকে ইনকামের যদি কেনো বড় মাধ্যম থেকে থাকে তবে সেটা হলো গুগল। লেখা দিয়ে ব্লগ থেকে অনলাইন ইনকাম করা শুরু করে ভিডিও দিয়ে ইউটিউব থেকে অনলাইন ইনকাম করা পযন্ত পুরোটাই গুগল। একটা অ্যাপ থেকে অনলাইন ইনকাম করতে গেলেও গুগল। গুগলের যতগুলো ওপরচুনিটি আছে তার ইউজারদের অনলাইন ইনকাম অফার নিয়ে সবগুলোর মধ্যে সবথেকে বড় আর সহজ মাধ্যম হলো ইউটিউব।
ইউটিউব এ ইনকাম শুরু করার জন্য আপনাকে কোনো প্রকার খরচ করতে হয় না। আপনি আপনার ফোন এর ক্যামেরা ব্যবহার করেও ভিডিও বানিয়ে সেটা গুগলে পাওয়ার এডিটিং অ্যাপস ব্যবহার করে ভিডিও এডিট করে তা ইউটিউব এ পাবলিশ করতে পারবেন।
আর অপনার ভিডিও যদি অডিয়েন্সরা পছন্দ করে তবে আপনার ভিউয়ারস বারবে আর আপনার চ্যনেলের ফলো বাড়বে আর যখন আপার ভিডিও অনেক ভিউ আসে গুলাল আপনার চ্যানেলটির মনিটাইজেশ এক্নেপ্ট করবে আর আপনার ভিডিওতে অ্যাড সো করাতে থাকবে।
আপনার ভিডিওতে দেখানো এড গুলোর মাধ্যমেই মূলত গুগল আপনার অনলাইন ইনকাম যা সে পে করবে তাডিসাইড করে।
নোট: অনেকে বলে গুগল ভিউতে আর সাবস্ক্রাইবার এর সংখ্য অনুসারে পেমেন্ট করে কিন্তু আসলে এমনটা নয় গুগলের ধরণটা হলো এড সো করানোর মাধ্যমে। যত বেশী এড আর তার যত বেশী ডিউ তত বেশী ইনকাম হবে অনলাইন থেকে ইউটিউব থেকে।
আপনি যুুদি ভালো রাধুনি হন বা ভালো আরটিস হন বা একজন ভালো টিচার যে কোনো একটা সাবেজেট ভালো বোঝান সেক্ষেত্রে আপনি নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলে বসতে পারেন আর আপনার ভিডিওর মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম শুরু করেতে পারবেন।
আর যদি আপানি ব্লগার হবার কথা চিন্তা করে থাকেন তবে বলে রাখি এ প্লাটফরম এ আগে অনেক টাকা খরচ করে নিতে হবে। ডোমেন, হোস্টিং আপনার কিনে নিতে হবে। আপনি যদি অ্যাপ তৈরির বিয়সে আগ্রহি থাকেন তবেও আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে তাও আবার অনেক। অ্যাপ তৈরিতে এত টাকার প্রয়োজন হয় যে ডেবোলপার এর পেছনে একজন ইনবেস্টর এর প্রয়োজন হয়।
এক কথায় যদি আপনি শুরুর দিকে থেকে থাকেন আর ততটা আপনা না জানা থাকে সেক্ষেত্রে ইউটিউব আপানর জন্য আসাধারণ অনলাইন ইনকাম উৎস হয়ে উঠতে পারে।
আর তাছার গুগলের প্রত্যেক অ্যাপ বা সাইট যাই বলুন না কেন সব ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে পেমেন্ট করে। যার কারণে আপনাকে কোনো প্রকার ঝামেলায় পড়তে হবে না। কী করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করবেন তা পুরোপুরিভাবে গাউড সহ জানতে হলে আমাদের এ নিয়ে ব্লগটি পড়তে পারেন।
ছাত্রদের অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায়
এখন প্রত্যেকের হাতেই মোবাইল সেট রয়েছে। আর এখন কে আর বাটন সেট ব্যবহার করে সবাইই এখন এন্ড্রোয়েড সেট ব্যবহার করে। আর এখন অনলাইনে এত ইনকামের সুযোগ সুবিধার মাধ্যমে কে না চাইবে কিছু সুবিধা কাজে লাগিয়ে কিছুটা ইনকাম তৈরি করতে অনলাইন থেকে।
সবচেয়ে বড় যে বিষয়টি কথা এখন উঠে সেটি হলো স্টুডেন্টদের অনলাইন ইনকাম করার পদ্বতি। যাই হোক অনলাইন থেকে ইনকামের অনেক পদ্বতি আছে এমনকি এ পদ্বতিগুলো কাজে লাগিয়ে যে কেউ সারাজীবণের জন্য অনলাইনকে নিজের ইনকামের মাধ্যম বানিয়ে নিতে পারবে
এখানে আমরা এমন কিছু অ্যাপ সম্পর্কে আপনাদের বলবো যেগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার স্টুডেন্ট জীবনে অনলাইন থেকে ছোট খাটো ইনকাম করে নিতে পারবেন। যেতা দিয়ে আপনার হাত খরচ অন্তত পক্ষে চলে যাবে।
PTC site আনলাইন ইনকাম

PTC যার মানে paid to click অথাৎ আপনার প্রত্যেকটা ক্লিক এর জন্য আপনি এর মূল্য পাবেন। PTC সাইট গুলো সাধারণত ভিবিন্ন সাইটের এড সো করিয়ে নিজেরা একটা ভালো পরিমান অনলাইন ইনকাম করে নেয় এবং যারা এ ক্লিক এর কাজ গুলো করে তাদের পেমেন্ট স্বরুপ কিছু এমাউন্ট টাকা তবের অনলাইন ইনকাম হিসেবে দেয়।
PTC সাইটগুলো বেশির ভাগই স্কেম হয়। যার কারণে PTC সাইট থেকে সফল ভাবে কিছু টাকা ইনকাম করেছে এমন মানুষ খুব কম পাওয়া যায়। তবে আমি এখানে ২ টি সাইট নিয়ে বলবো যেগুলো হিসেব করলো ভালো সময় ধরে চলছে আর পেমেন্ট করছে। যুদিও আমি ব্যাক্তিগত ভাবে কখনই PTC সাইট পছন্দ করি না। তবে আমিও আমার স্টুডেন্ট জীবণে একটু বেশী টাকা ইনকামের আশায় PTC এ কাজ করেছি।
আসলে PTC সাইট গুলো খুব কম পে করে। তবে যা ইনকাম হয় খারাপ না। অন্তত পক্ষে আপনি আপনার ফোনের এম বি আর বন্ধুদের সাথে মিলে এক দুই প্লেট চটপটি ফুচকাতো খেয়েই নিতে পারবেন।
১. Neobux

Neobux একটি PTC সাইট। যে জিনিস নিয়ে আমরা সাধারণত প্রশ্ন তুলে থাকে তা হলো পেমেন্ট ম্যাথোড। Neobux এর পেমেন্ট ম্যাথোড হলো Skrill এবং Nettelar. আর Skrill এবং Nettelar বাংলাদেশে অফিশিয়াললি লন্চ করেছে। সে সূত্রে পেমেন্ট ম্যাথোড নিয়ে কোনো প্রব্লেম হবে না।
এখানে কথা হচ্ছে কাজ কী কী হতে পারে। PTC সাইট এর যেমন কাজ এরও তেমনই কাজ আর সেটা হলো এড দেখা। তবে এখন আর কোনো PTC সাইটই পুরোদমে PTC নেই। কারণ এখন এ সাইটগুলো কে উন্নত করার জন্য ডেবোলপাররা এ সাইটগুলোতে আরও ভালো ওফার দিয়ে দিয়েছে।
এখানে আকজন স্টুডেন্ট চাইলে সার্ভে কম্পিলিট করার মাধ্যমে, অফার কম্পিলিট করার মাধ্যমে, ফ্রি অনলাইন গেমইম খেলার মাধ্যমে, রেফারাল এর মাধ্যমে।
তবে সমস্যা হতে পারে আপনার লোকেশন নিয়ে। সমস্যা নেই ইউনাইটেড স্টেট এর আইপি কিনে ব্যাউজারে সেট করে নিলেই হবে।
Neobux থেকে আপনি ভালো একটা এমাউন্ট আনলাইন ইনকাম হিসেবে নিয়ে নিতে পারবেন।
২. Ojooo

ojooo এর কথা শুনেনি এমন লোক পাওয়াটা বেশ কঠিন। কারণ ojooo অনেক বছর ধরে চলছে। ojooo এর পর অনেক PTC সাইট এসেছে তবে টিকে থাকাতে পারেনি আর ভেঙে গেছে। আর ojooo সফল ভাবে এখনও পেমেন্ট চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ এখনও এটাতে কাজ করে।
এর পেমেন্ট ম্যাথোড হলো ক্রিপ্টকারেন্সি। ojooo তে কাজ হলো এড ভিউ করা। এমনকি তারা একটা লটারিও দেয় যাতে ডলার জেতার সম্ভাবনা থাকে।
ojooo তে মোড দুই ধরণের হয় একটা হলো প্রিমিয়াম, আরেকটা হচ্ছে বেসিক। সেকিক যেটা সেটা হলো ফ্রি মোড।
এপনি যুদি বেশী ইনকাম করতে চান তবে আপনি নিজের ডিমান্টের অণুসারে প্লেন কিনে নিবেন। আপনি খুব কম মূল্যে প্রিমিয়াম প্লেন পেয়ে যাবেন।
Survey site আনলাইন ইনকাম
Survey একটা সময়কার খুব চলে যাওয়া অনলাইন ইনকাম ম্যাথোড। এমনকি আমিও এতে কাজ করেছি সেই সময় আর প্রায় আমার সকল বন্ধুরা এতে কাজ করতো। ভালই ইনকাম হতো তখন Survey থেকে। কারণট মূলত ছিল যে প্রযুক্তি ততটা উন্নত ছিল না আর Survey সিকিউরিটিও ততটা করা ছিল না।
কিন্তু এখন Survey সাইটগুলো ভিষণ এডভান্স। স্কেম ডিটেক্ট করার সাথে সাথই ব্লক করে দেয়। কিন্তু তার পরেও ভালই ইনকাম এখনও করা যায় Survey সাইটগুলো থেকে।
আমি নিচে কিছু Survey সাইট এর লিস্ট দিলাম যেগুলো প্রায় আনেক বছর ধরে Survey কালেক্টের কাজ করছে ইউনাইটেড স্টেড থেকে।
১. Swagbucks

বর্তমানে Survey জগতে সবচেয়ে বেশী ব্যাবহৃত আর জনপ্রিয় সাইট গুলোর মধ্যে Swagbucks হলো একটি নাম। Swagbucks সাধারণত ইউনাইটেড স্টেডের ডেবোলপ করা একটা প্রগাম যার যা তৈরি করার কারণ ইউনাইটেড স্টেডের জনগনের অপিনিয়ন নেওয়া আর সে তথ্য যেসক কম্পানির প্রয়োজন তাদের পোভাইড করা।
আপনারা ইউনাইটেড স্টেডের ভিপিএন ব্যাবহার করে এর মধ্যে একজন অ্যামেরিকান হিসেবে কাজ করবেন।
Swagbucks এ ইনকাম করাটা খুব সহজ। মাত্র ১০০ SB বা Swagbucks point হলোই আপনি পেডে যাবেন ১ ডলার। তবে এখানে কথা হচ্ছে ১০ ডলার না হওয়া পয়ন্ত আপনি পেমেন্ট নিতে পারবেন না। এখানে পেমেন্ট ম্যাথোড হিসেবে আপনি পেয়ে যাবেন গুগর প্লে গিফ্টকার্ড, পেপাল গিফ্টকার্ড, ওয়ালমার্ট গিফ্টকার্ড আরও অনেক ম্যাথোড।
আপনি চাইলে গুগল প্লে গিফ্টকার্ড নিয়ে তা ডারাজে বিক্রি করে দিতে পারবেন। আর পেমেন্ট বিকাশে নিয়ে নিতে পারবেন। Swagbucks এর ওয়েব ভার্সন টিতেও কাজ করতে পারবেন।
২. Cointiply

Cointiply বর্তমানের আনেক বেশী জনপ্রিয়তা লাভ করে আছে কয়েন Cointiply এখানেও একই ভানে Survey কম্পিলিট করার মাধ্যমে। মজার ব্যাপার হলো এটি একটি পিটিসি সাইট এর মতোই। এটি একটি GPT সাইট।
এখানে পেমেন্ট ম্যাথোড হলো ক্রিপ্ট কারেন্সি। বিটকয়েন এর মাধ্যমে আপনি আপনার পেমেন্ট নিতে পারবেন।
Cointiply এর ওয়েব ভার্সনএও কাজ করতে পারবে এতে কোনো সমস্যা হবে না। কারণ এসব সাইটের অ্যাপ থেকে বেশী ফেসীলিটি থাকে এদের ওয়েব ভার্সনে আর আইপি কিনে নিলে আপনাতে এদের ওযেব ভার্সন এই কাজ করতে হবে। সুতরাং আমার মতে ওয়েব ভার্সনই ব্যবহার করা ভালো হবে।
৩. Survey Junkie

Survey Junkie হলো একটা খুবি সহজ আর আসাধারণ Survey সাইট। এখানে ডলার ইনকাম করাটা ততটা কঠি বিষয় না। এখানে ৫ ডলার হলে পেপাল দিয়ে ভিরিফিকেশন করতে হয়। আর বাংলাদেশে যেহেতু পেপাল সাপোর্টেড না তাই যে ইউটিউবাররের থেকে আপনি আপনার একাউন্ট করবেন তাকে আপনি আপনার একাউন্ট ভোরিফাইড করে দিতে বলবেন।
স্টুডেন্ট জীবণে অনলাইন থেকে ইনকাম করার ক্ষেত্রে Survey সাইট খুবি ভালো একটা অনলাইন ইনকাম ম্যাথোড। আমি অবশ্যাই এটি সাজেস্ট করবো স্টুডেন্টদের অনলাইন ইনকাম মাধ্যম হিসেবে।
তবে এখানে কথা হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই একটি বিদেশী আইপি কিনে নিতে হবে। যুদিও ভিপিএন এ ও আইপি পাওয়া যায় তবে ভিপিএন ডিটেক্ট খুব সহজে হয়ে যায় যার কারণে ব্লক হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এ জন্য আমি আইপি সাজেস্ট করি। অনলাইনে অনেক স্কেম আইপি বিক্রেতা আছে যারা আপনার টাকা হাতিয়ে নেয় কিন্ত আইপি দেয় না।
এজন্য আইপি কিনতে চাইলে কোনো ইউটিউবার থেকে কিনবেন। তবে ছোট খাটো ইউটিউবারদের কাছ থেকে কিনবেন না কারণ স্কেম হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। Survey Junkie ওয়েব ভার্সন এ কাজ করতে পারেন।
ইউনাইটেড স্টেডের আইপি এড্রেস ছারা এর ওয়েব খুলবে না। 404 ইরর দেখাবে আর পেজ ভুল দেখাবে।
আনলাইন ইনকাম নিজের অ্যাপ দিয়ে
আনলাইন থেকে ইনকামের কথা বলার সময় আমি আমার এর টপিক এ বলেছিলাম অ্যাপ বানিয়ে অনলাইন ইনকামের কথা। আবার এটাও বলেছিলার এতে অনেক টাকার প্রয়োজন হয়। যারা একান্তই আগ্রহি অনলাইন থেকে ইকনকাম করার বিষয়ে তাও আবার নিজের তৈরি অ্যাপদিয়ে তাদের জন্য সাধার কিছু কথা।
যারা নিজের অ্যাপ তৈরি করে গুগলে পাবলিশ করে ইনকাম করত চান তার অবশ্যই মনে রাখবেন নিজের বাজেটের কথা। একজন অ্যাপ ডেবোলপার হতে হলে আপনানে কোডিং সম্পর্কে জানতে হবে।
আর আপনাকে জানতে হবে আপনি কিসের কিসের মাধ্যমে নিজের অ্যাপ এর সাহায্যে গুগল প্লে স্টেরের বাইরেও আরও বেশী ইনকাম করতে পারবেন।
এর জন্য আমি আপনাদের মাই বিডি ব্লগ সাইটটি ঘুরে আসার জন্য। এখানে যথেষ্ঠ ডিটেইলে বলাহয়েছে কী করে আপনারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এখানে প্রত্যেকটা টপিক খুটিয়ে খুটিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছ। আর আপনি চাইলে পুলো ব্লগটাই ঘুরে দেখতে পারবেন আর জানতে পারবেন এমন কিছু প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আপনি বিশাল মার্কেটপ্লেস এ ও আবশ্যই নিজের প্রজেক্ট জিতে নিতে পারবেন। আর নিজের অনলাইন ইনকামের স্বপ্ন পূরণ করে নিতে পারবেন।
যে কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারবেন।
বাংলাদেশ অনলাইন ইনকাম সাধারণ পদ্বতি
উপরে যে আনলাইন ইনকাম পদ্বতি গুলো সম্পর্কে বলেছি সে সবগুলো পুরোপুরি ভাবে আপনাকে পুরপুরি অনলাইনে থেকে করতে হবে। কিন্তু বাংলাদেশে এমন কিছু পদ্বতি আছে যে গুলো ব্যবহার আপনারা নিজেদের শখের গাড়ি দিয়ে পেশাগত ড্রাইবার না হয়েও ইনকাম করতে পারবেন। আবার নিজের রেস্তুরেন্ট না থাকা সত্তেও আপনি আপনার তৈরি খাবার বিক্রি করতে পারবেন আনলাইনে।
হ্যাঁ এটা আমাদের দেশীয় অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। আমি নিচে সে অ্যাপগুলোর লিংক দিয়ে দিলাম আর সাথে এদের ডিটেইল।
১. Pathao

Pathao অ্যাপ এর সাহায্যে আপনারা নিজেদের বাইক আর যে গাড়িই হোকনা কেন তা দিয়ে মানুষকে তার গন্তব্যে পৈছাতে সাহায্য কারে আপনি এর বিনিময়ে একটা ভালো ইনকাম করে নেতে পারবেন।
Pathao বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত একটি অ্যাপ। ঢাকাতে এ অ্যাপটি অনেক বেশী চলে। আর তাছারা এটি খাবার ডেলিবারিও কাজ করে থাকে।
২. Foodpanda

foodpanda বাংলাদেশের একটি খুবি জানা শুনা খাবার সার্ভিং অ্যাপ। এ অ্যাপটি অফার রাখে যে কেউ তার নিজের রেস্তুরেন্ট foodpanda একাউন্ট ফুড পান্ডা একাউন্ট এ খুলে তবে সে নিজের বানানো বা তৈরি করা খাবার তার কাস্টমারদে পৈছে দিতে পারবে। যার মানে আপনার একাটা একাউন আর আপনার খাবার এ হাজার হাজার ক্রেতা যার পছন্দ হবে সে অর্ডার করে কিনে নিতে পারবে।
এতে আপনার একটা ভালো এমাউন্ট ইনাকাম হবে।
৩. Dropshipping
Dropshipping হলো এক ধরণের ব্যাবসা। যার ম্যধ্যমে আপনি প্রচুর পরিমান অর্থ ইনকাম করে নিতে পারবেন। মূলত এর পদ্বতিতা হলো,
একটি পণ্য যার মূল্য শ্রীপুর এ ৫০০ টাকার অথচ ঢাকায় ১৫০০ । আপনি এ পণ্যটা ঢাকায় বিক্রি করে পুরো ১০০০ টাকা প্রতি একটা পণ্যতে পেলে পণ্য ১০ টি হলে মোট লাভ ১০,০০০ টাকা। এটাই হলো Dropshipping.
এটি অনলাইনে থেকে করা যায়। যাতে আপনার একটা বড় ধরণের লাভ হয়। তবে এতে আপনার অনেক টাকা খরচও হয়।
আপনি চাইলে Dropshipper আপ ওয়ার্ক থেকে বুঝেনিতে পারেন যে আপনি একজন Dropshipper হয়ে আনলাইন থেকে কতটা ভালো এমাউন্ট ইকাম করে নিতে পারবেন।
৪. বিকাশ App
বিকাশ App দিয়ে আপনি নিজের একটা ভালো এমাউন্ট ইনকাম করে নিতে পারবেন। বিকাশ App দিয়ে আপনি একজন এজেন্ট হিসেবে কাস্টমারদের মোবাইল রিচার্জ এর মাধ্যমে ইনকাম করে নিতে পারবেন।
এখন বর্তমানে বিকাশ App খুবি জনপ্রিয় আর অনেক চলে যাওয়া একটি মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ। বিকাশ App ছারাও আরও অনেক মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ আছে যেমন ডাচ বাংলা ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং এটিকে এখন আবার রকেট নাম দেওয়া হয়েছে।
আপনি চাইলে এগুলোর মাধ্যমে একজন এজেন্ট হিসেবে ইনকাম করে নিতে পারবেন। যা আপনার একটিকদিয়ে আনলাইন ইনকামের তালিকায় পড়ে।
শেষ কিছু কথা
উপরে আমি বলেছি প্রায় আনেক গুলো অ্যাপ এর কথা। এ সবগুলো অ্যাপই প্রায় একটা ভালো সময় ধরে চলছে। আর এর সরগুলো অ্যাপই নিয়মিত পে করে থাকে।
তবে আপনার আবার গুগলে গিয়ে বেশী ইনকামের আসায় সেমিলার অ্যাপ খুজতে পারেন। মনে রাখনে অনলাইনে ৪০% যুুদি ভালো আর বিশ্বস্ত হয় তবে ৬০%ই হবে স্কেম। আর একজন স্কেমের হাতে পরলে আপনার প্ররিশ্রম আর আশা সম্পূর্ণটাই বূথা যায়।
সুতরাং খুব বুঝে শুনে যে কোনো কাজ করবেন। তবেই আপনি সত্যিকারের ইনকাম করতে পারবেন নয় তো না।

এ সব অ্যাপই স্টডেন্টডের জন্য খুবি ভালো অনলাইন ইনকাম অ্যাপ। সুতরাং নিজের হাত খরচ এখন আপনাদের নিজেদেরই হাতে। একটু ধৈয্য নিয়ে কাজ করলে আর একটু মনোযোগ দিয়ে কাজ করলে আপনি আপনার প্রয়োজন এর চেয়ে বেশী ইনকাম করে নিতে পারবে। আর যদি একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হতে চান তবে আমাদের মাই বিডি ব্লগ নামের সাইটটিতে ঘুরে আসতে পারেন। সাইটিতে বলা হয়েছে অনলাইন ইনকাম সম্পর্কিত সব একেবারে বিগেনার থেকে প্রফেশনাল পযন্ত।