১০টি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ এবং আয়

img

ফ্রিল্যান্সিং মানে হলো নিজের স্কিল দিয়ে আনলাইনের মাধ্যমে আন্যের কাজ করে দেওয়া আর বিনিময়ে আপনার কাজের মূল্য নিয়ে নেওয়া। এখন কথা হলো এ স্কিলটা কী? আপনি কী করে বুঝবেন আপনার ফ্রিল্যান্সিং জগতে কোন কাজটি বাছাই করা দরকার আর তার জন্য কোন স্কিলটি আপনার থাকা দরকার।

আজ আমরা আমাদের ব্লগে আলোচনা করবো ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত সে সব কাজ নিয়ে যা একজন বিগেইনার ফ্রিল্যান্সারের জানা দরকার। যা না জানার কারণে অনেক বিগেইনার ফ্রিল্যান্সার নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় ধরণের ভুল সিধ্বান্তটি নিয়ে বসে আর শেষ মেশ এক্সপাট হওয়া সত্বেও তেমন ভালে কাজ পায় না।

ফ্রিল্যান্সিং করে এখন বাংলাদেশের শিক্ষিত যুবক যুবতিরা একটা ভালো এমাউন্টোর বৈদেশীক অর্থ নিজের দেশে থেকে নিজের ঘরে সবে কাজ করে নিয়ে আসছে।

এখন দেখে শিক্ষিত কিন্তু বেকার যুবদের সংখ্যা খুবি কম। আর ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমেও একজন হাই স্কুল ছাত্রও ভালো মানের টাকা ইনকাম করে নিচ্ছে।

ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একটি মার্কেটপ্লেস এ জয়িন করতে হবে। এখন মার্কেটপ্লেস কী? মার্কেটপ্লে হলো সে জায়গা যেখানে হাজার লোক তাদের কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য সে কাজের উপর একজন এক্সপাট খুজে বেরায়।

আর আপনি যে কাজে দক্ষ সে কাজের একজন কেন্ডিডেট হয়ে জয়িন করে আন্যের কাজ গুলো করে দেন। সে প্লাটফরমই হলো অনলাইন মার্কেটপ্লেস।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ এবং আয়

আর একজ বিগেইনার হিসেবে শুরুর জন্য ভালো একটা মার্কেটপ্লেস খুজাটা খুবি জরুরি। তবে হাজার হাজার মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে বেস্ট মার্কেটপ্লেস ঠিকি পেয়ে যাবেন আর কোনো সমস্য হলে একটি পাল্টে অন্যটি নিয়ে নিতে পারবেন।

তবে এখানে কথা হলো আপনার বাছাই করা স্কিলটি যার কাজ আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সারাজীবণ করে যাবেন সেটি মার্কেটপ্লেস গুলোতে কেমন ডিমান্ডেট।

আপনাদের এ সমস্য দুর করার জন্যই আমাদের আজকে এ ব্লগ। এখানে আমরা এমন ১০টি ফ্রিল্যান্সিং কাজ এবং আয় সম্পর্কে যে গুলো খুবি ডিমান্ডেট এবং এ কাজ গুলোতে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যাও কম প্রয়োজনের তুলনায় যার কারণে এ কাজ গুলো পাওয়াও খুব সহজ।

পপুলার মার্কেটপ্লেসগুলোর মধ্যে একটি হলো ফ্রিল্যান্সার ডট কম। যার মধ্যে অসংখ্য ফ্রিলান্সারর ক্রমাগত কাজ করে চলছে। মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সার ডট কম ‘ফাস্ট ৫০’ নামের একটি জরিপ প্রকাশ করে। যাতে তারা উল্লেখ করে কিছু কাজ সম্পর্কে যেগুলে চাহিদার তুলনা ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা অনেক কম।

এবং একি ভাবে ফাইবর এবং আপওয়ার্কও তাদের কাজের তালিকা প্রকাশ করে যেগুলোর পজেক্টের তুলনায় ফ্রিল্যান্সার আনেকটাই কম।

এ মার্কেটপ্লেসগুলোর দিকে নজর রেখে যে কাজটিকে তালিকারর সবচেয়ে আগে রাখবো তা হলো ”ডেটা অ্যানালিটিক্স”

১. ডেটা অ্যানালিটিক্স

ডেটা অ্যানালিটিক্স হলো ডেটা পরিক্ষা নিরিক্ষা যাচাই বাছাই এবং পার্থক্য করে একটি নিদিষ্ট সিদ্ধান্তে উপনিত হওয়া যার মাধ্যমে যে কম্পানির জন্য এটি করা হচ্ছে সে কম্পানি একটি সফল পদক্ষেপ নিতে পারে।

যারা ডেটা অ্যানালিটিক্স এর কাজ করে থাকে তাদের বলা হয় ডেটা অ্যানালিস্ট। একজন ডাটা অ্যানালিস্ট হিসেবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে একটা ভালো অংকের টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

আর ডেটা অ্যানালিটিক্স তেমন কোনো কঠিন কাজও না। ইন্টারনেটে এমন অসংখ্য টুল আছে যা আপনি ব্যাবহার করে এ কাজটি করে নিতে পারবেন।

এখন যুদি ফ্রিল্যান্সার ডট কম এর কথা বলি তবে ফ্রিল্যান্সার ডট কম ওয়েব সাইটটিতে ওয়েব ডিজাইন এর জন্য ফ্রিল্যান্সার আছে ৫১০২ জন আর সেই ঠিক একি স্থানে ডেটা অ্যানালিটিক্স ফ্রিল্যান্সার দের সংখ্যা মাত্র ১৩২৫ যে জায়গায় এ কাজের জন্য প্রতিদিন ১০ হাজারেরও বেশী জব পজেক্ট পোস্ট করা হয়।

যেখানে একদিনেই জব পোস্ট হয় ১০ হাজারেরও উপরে সেখানে মাত্র ১ হাজার ২৫ জন ফ্রিল্যান্সার। আর ফ্রিল্যান্সার ডট কম এর প্রকাশ করা “ফাস্ট ৫০” এর মথ্যে ডেটা অ্যানালিটিক্সই সবার প্রথমে আছে যাতে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা প্রয়োজনের চেয়ে আনেক কম।

আবার যুুদি পপুলার মার্কেটপ্লেস ফাইবারের হিসাব ধরি তবে ডেটা অ্যানালিটিক্স এর উপর ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা ৪৬৭৭ আর ওয়েব ডিজাইনের পেছনে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা ৬২৪৬৬ জন। সুতরা সহজ আর ভালো আয় করার উৎস হিসেবে বিগেইনার স্কিল হিসেবে ডেটা অ্যানালিটিক্স অসাধারণ বাছাই হবে।

৩. ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট

সাধারন ভাবে একজন অ্যাসিসটান্ট যে কাজ গুলো করে থাকে। একজন ভারচুয়াল অ্যাসিসট্যান্টও সে কাজ গুলোই করে থাকে। তবে ভারচুয়াল অ্যাসিসট্যান্টএর কাজের ধরণটা একটু ভিন্ন। ভারচুয়াল মানে হলো ইন্টারনেটে যার অস্তিত্ব কিন্তু সে ব্যাক্তিটির ফিজিকাল লোকেশনর ভিন্ন হতে পারে।

একজন ভারচুয়াল অ্যাসিসটান্ট এর কাজ গুলোর মধ্যে কিছু কাজ হলো কম্পানির জন্য বা যে ব্যাক্তির হয়ে কাজ করছে তার প্রয়োজনে সোসাইল মিডিয়া মার্কেটিং করা, কাস্টমার সেবা দেওয়া, ওয়েবসাইটের জন্য ব্লগ লেখা, এডভারটাইজিং আরও সে সব কাজ যা একজন রিয়েল অ্যাসিসস্টান্ট করে থাকে।

ডিমান্ডের অনুসারে ফ্রিল্যান্সার ডট কমে ভারচুয়াল অ্যাসিসট্যান্ট এর আবস্থান ”ফাস্ট ৫০” তালিকার ২য় স্থানে আছে।

ভারচুয়াল অ্যাসিসট্যান্টের উপর ফ্রিল্যান্সারে সংখ্যা মোটামটি ডেটা অ্যানালিটিক্স এর থেকে হালকা ভালো তবে প্রতিদিন পোস্ট হওয়া কাজর তুলনায় অনেক কম।

আপনি চাইলে একজন বিগেইনার ফ্রিল্যান্সার বাছাই হিসেবে একজন ভারচুয়াল অ্যাসিসটান্ট জয়িন করে নিজের ফ্রিল্যান্সিং জগত শুরু করতে পারবেন।

তবে ভারচুয়াল অ্যাসিসট্যান্ট এর কাজটা সহজ মনে হলেও একজন ভারচুয়াল অ্যাসিসট্যান্ট হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করতে গেলে আনেক কিছু জানতে হয় অনেক কাজ সম্পর্কে ধরণা রাখতে হয়।

৩. মাইক্রোসফট অফিস

মাইক্রোসফট অফিস এর কাজ মানে হলো মাইক্রোফট অফিস এর সফটওয়্যারগুলোর মাধ্যমে কাজ। এ কাজ হতে পারবে স্প্রেডশিট তৈরিকরে ডেটা কভার করা, হতে পারে পাওয়ার পয়েন্ট এর মাধ্যমে গ্রাফিক ডিজাইন, অথবা ওয়াড এর মাধ্যমে লেখালেখি।

মাইক্রোসফট অফিস এর প্রত্যেকটি সফটওয়্যার এর কাজ ভিন্ন হলেও একটি আরএকটির সাথে জরিত। এ কাজের ধরণ হলো আফিস কাজের মতো।

ডিমান্ড এর কথা বলবে মাইক্রোসফট অফিস এর উপর কাজ করা ফ্রিল্যান্সারদের ডিমান ফাইবারে অনেক বেশী। ফাইবারে মাইক্রোসফট অফিস এর উপর কাজ করে এমন ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা মাত্র ৮৪০ জন। যে জায়গায় এর বাইয়ারদের সংখ্যা আনে বেশী।

ফ্রিল্যান্সার ডট কমেও এর উপর কাজ করা ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা আনেক কম। ফ্রিল্যান্সার ডট কমের “ফাস্ট ৫০” এর রিপোর্ট অণুসারে ডিমান্ডের দিক দিয়ে মাইক্রোসফট অফিস ৩য় স্থানে আছে।

৪. কপি টাইপিং

কপি টাইপিং কাজটি আসলে ধরতে গেলে সব ধরণের মার্কেটপ্লেসেই খুবি ডিমান্ডেট। আর ফ্রিল্যান্সার ডট কম এর “ফাস্ট ৫০” রিপোট অণুসারে কটি টাইপিং আছে ৪ নাম্বার অবস্থানে। কপি টাইপিং এর উপর কাজ করা ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা এ কাজের উপর আসা পজেক্টের চেয়ে অনেক কম।

ফাইবারেও ঠিক একি অবস্থা। কপি টাইপিং এর উপর কাজ করা ফ্রিল্যান্সারদের তুলনায় অডারদাতাদের সংখ্যা বেশী।
এক কথায় বলতে গেলে প্রায় সব মার্কেটপ্লেই এর উপর কাজ করা ফ্রিল্যান্সারদের ডিমান্ড আনে বেশী।

একজন বিগেইনার ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একজন কপি রাইটার হিসেবে নিজের ফ্রিল্যান্সার হবার পথ শুরু করতে পারেন। এখান থেকে আপনি একটা প্রজেক্টে একটা ভালো অংকের টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

কপি টাইপিং এর ক্ষেত্রে আপনি একদিনে একটা ভালো কোনো পজেক্ট বা অডার পেলে ৫০ ডলারের বেশী আয় করে নিতে পারবেন।

৫. ট্রান্সক্রিপশন

ট্রান্সক্রিপশন মানে হলো ভাষান্তর। অথ্যাৎ একটি ভাষাকে আপনি ক্লাইন্টের বলা ভাষাতে রুপান্তরি করে দিবেন।

বর্তমানে ট্রান্সক্রিপশনের দক্ষ কর্মীদের চাহিদা দিনে দিনে বেড়েই চলছে। আগের বছরে ফ্রিল্যান্সিং ডট কমে ৫২ দশমিক ২ শতাংশ চাহিদা বেড়েছে ট্রান্সক্রিপশন কজে দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের।

যারা বিগেইনার ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ শুরু করুতে চাচ্ছেন তারা একজন ট্রান্সক্রিপশনার হয়ে জয়িন করতে পারবেন। আরবি, রুশ, ফ্রেঞ্চ, মান্দারিন যত বেশী আপনি জানবেন ততবেশী আপনি আয় করেনিতে পারবেন এ স্কিলের ফ্রিল্যান্সার হয়ে।

৬. রাশিয়ান ট্রান্সলেশন

ট্রান্সক্রিপশন এর ডিমান্ড থাকলেও এখানে আলাদা ভাবে যে লেঙ্গুইজটির ডিমান্ড আসলে বাকি সব লেঙ্গুইজ থেকে আনেক বেশী সেটি হলো রাশিয়ান ট্রান্সলেশন।

ধরতে গেলে ফ্রিল্যান্সার ডট কমে এর উপর কাজ করা ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা কাজের তুলনায় আনেক কম। যার কারণে ফ্রিল্যান্সার ডট কম তাদের ফাস্ট ৫০ তালিকায় এর স্থান প্রথম ১০ এর মধ্যে ৬ এর স্থানে রেখেছে।

ফ্রিল্যান্সার ডট কমে রুসিয়ান ট্রান্সলেশন এর সার্ভিস সিকারদের সংখ্যা হলো ১০০০ এরও উপরে আর সার্ভিস প্রভাইডারের সংখ্যা হলো মাত্র ১৫৮ জন। আপনি আপনার লেঙ্গুইজ ট্রান্সকিপশনের ফ্রিল্যান্সিং কাজের শুরুর দিকে অবশ্যই রুসিয়ান ভাষা নিজের ভাষা শিখার তালিকাং রেখে দিবেন।

৭. বুকরাইটিং

ফ্রিল্যান্সার ডটকমে বুক রাইটারদের ডিমান্ড আনেক বেশি। কাজটা হলো এম যে আপনার ক্লাইন্ট আপনাকে একটা টপিক আর একটা নিদিষ্ট সমং দিবে আর আপনি সে সময় আর টপিক এর উপর একটি বই লিখে দিবেন।

আর আপনি সে টপিক আর নিদিষ্ট সময়ের ভিতর বই লিখে দিতে পারলে আপনি ভালো আয় করে নিতে পারবেন।

আপনি একজ ভালো রাইটার হলে বা একজন বিগেইনার ফ্রিল্যান্সার হলে আপনি এ স্কিল নিয়ে কাজ শুরু করে দিতে পারবেন।

৮. ই-মেইল হ্যান্ডেলিং

ই-মেইল হ্যান্ডেলিং হলো ফ্রিল্যান্সিং জগতে এমন একটা কাজ যাতে আপনাকে কোনো কম্পানির বা বিজনেস ইমেই হ্যান্ডেল করতে হয়।

ই-মেইর হ্যান্ডেলিং আসলে তেমন কোনো কঠিন কাজ না কিন্তু এতে আপনাকে একটু বেশী কাজ করতে হয়। কম্পানি ইমেই রিসিভিং, ইমেইল রাইটিং, ইমেইল সেন্ডিং এসব কাজ একজন ই-মেইল হ্যান্ডেলার ফ্রিল্যান্সার করে থাকে।

৯. কাস্টমার সাপোর্ট

কাস্টমার সাপোর্ট ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনেক বেশী ডিমান্ডেট। কারন এখন ডিজিটাল মার্কেটিং প্রায় সবাই করে থাকে আর ছোট ছোট বিজনেসমেনরা তাদের কাজের জন্য কোনো ফুলটাইম ইমপ্লুই না রেখে অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারদের হাইয়ার করে থাকে।

আপনি চাইলে একজন কাস্টমার সাপোর্ট এ ফ্রিল্যান্সার হয়ে নিজের ফ্রিল্যান্সার ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন।

১০. গ্রাফিক ডিজাইন

গ্রাফিক ডিজাই এ স্কিলটিও ফ্রিল্যান্সিং জগতে আনেক বেশী ডিমান্ডেট। আপনি চাই এজন গ্রাফিক ডিজাইনার হয়ে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন।

একজ গ্রাফিক ডিজাইনার ভালোই আয় করে নিতে পারবে যে কোনো একটি পজেক্ট থেকে।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য প্রয়োজন

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য আপনা প্রয়োজন হবে একটা ভারে নেট কনেকশণ আর একটা পিসি বা ল্যাপ্টপ।

আপনার আরও প্রয়েজন হবে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ভালো ভাবে জানা। আর এর জন্যে আপনাকে কোনো প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারের কাছ তেকে শিখতেহবে।

আপনি গ্রাফিক ডিজাইনে আনেক পারদর্শী? তবুও আপনার কোনো প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারের কাছথেকে ফ্রিল্যান্সিং জগতে প্রবেশ করার আগে একটা কোর্স করে নেওয়া দরকার।

কারণ ক্লাইন যোগার, ক্লাইন হ্যান্ডেলিং, ক্লাইন্টকে আস্ককিং খুবি সেন্সেটিভ একটা কাজ। যেটা আপনাকে কোনো প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারই শেখাতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং বাংলাদেশ

ফ্রিল্যান্সিং এখন বাংলাদেশে সরকার দ্বারা সিস্কৃত। বাংলাদেশ সরকার একটি প্রজেক্ট যার না এল ই ডি পি যার ফুল মিনিং লানর্নিং এন্ড আনর্নিং প্রজেক্ট চালু করে। আর এ পজেক্টে একেবারে ফ্রিতে কোনো একটা স্লিএর উপর যারা এপ্লাই করে তাদের কোর্স করানো হয়।

সুতরাং আপনি নিসন্দেহে ফ্রিল্যান্সিংকে নিজের পেশা বা প্রফেশণ হিসেবে নিয়ে নিতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ করা যায়

ফ্রিল্যান্সিং এ অসংখ্য কাজ আছে করার জন্য। তবে সবগুলোই ইন্টারনেট বেইসড। এমন যে কোনো কাজ যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা সম্ভব তাই আপনি একজন ফ্রিলান্সার হিসেবে করে নিতে পারবেন।

যেমন কোডিং, ওয়েবসাইট মেইকিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেবোলপমেন্ট, বুক রাইটিং আরও আনেক কাজ।

ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো

ফ্রিল্যান্সিং আপনারা বিভিন্ন ধরণের ওয়েবসাইট থেক শিখে নিতে পারবেন। চাইলে কোর্স কিনে বা ইউটিউব থেকে শিখে নিতে পারবেন। কারণ ইউটিউবে হাজার হাজার ফ্রিল্যান্সিং কোর্স আছে।

তবে আমার মতে পেইড কোর্স করাই ভালো যা কোনো প্রফেশনালের দ্বারা তৈরি করা। অবশ্য ইন্টারনেটে হাজার হাজার কোর্স আছে যেখান থেকে আপনে যেকোনোটা বাছাই করে করে নিতে পারবেন। তবে ভালো কোর্স খুবি কম পাবেন।

আমারলেখা এ ব্লগটিতে আমি তুলে ধলেছি এমন কিছু কোর্স যেগুলোতে আপনি সম্পর্ণভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং

কারণ আমার দেখানো কোর্স ওয়েব সাইটগুলোতে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটগুলোতে স্কিল বাছাই করা একাউন্ট করা আর প্রফাইল সাজানো আর্ডার কম্পিলিট করা তার সব প্রেক্টিকাল করে দেখিয়ে দিবে।

  • Facebook
  • Twitter
  • Linkedin
This div height required for enabling the sticky sidebar
Ad Clicks : Ad Views : Ad Clicks : Ad Views :